- ডায়েবেটিস রোগির খাবার হতে হলে , সে খারটিকে ১ম যে শর্ত পূরণ করতে হবে তা হলো: খাবারটি অবশ্যই লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও লো গ্লাইসেমিক লোড সমৃদ্ধ খাবার হতে হবে। লো জিআই ফূড ডায়েবেটিস রোগির সুগার অনিয়ন্ত্রিত করতে পারে না., অন্যদিকে হাই জি আই সমৃদ্ধ খাবার খেলে সুগার অনিয়ন্ত্রিত হারে বাড়ে।
- আমাদের এই মিষ্টান্নটি লো-জিআই ও মিডিয়াম জিএল সমৃদ্ধ খাবার । গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫৫ এর নিচে হলে, সেটি লো জিআই। লো জিআই সমৃদ্ধ খাবার পরিমিত খেলে রক্তে সুগার বাড়াতে পারে না। আমাদের খেজুর বরফির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৪২ , মানে লো-জিআই সমৃদ্ধ স্নাক্স। অন্যদিকে ৭০ এর বেশি হলে ,হাই জিআই সমৃদ্ধ। যেমন: সাদা ভাতের জিআই ৭২, মিস্টি আলু ৯৩, রুটি ৭১ , সো এসব খেলে খুব দ্রুত রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাবে এবং সুগার অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যাবে। তাই , আমরা বিশেষ কিছু ফ্যাট ও এসিড জাতীয় পুষ্টিকর বাদাম যোগ করে এই খেজুর বরফির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও লোড আরো কমিয়ে ফেলি।
- ২য় শর্ত হলো: খাবারটি অবশ্যই উচ্চ ফাইবারযুক্ত হতে হবে। ১০০ গ্রাম খেজুরে ফাইবার থাকে ৭ গ্রাম, যেটি মাঝারি ফাইবার। সেকারণে আমরা উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ বিভিন্ন বাদাম রেসিপিতে যোগ করে এর আমাদের বরফির ফাইবার কে বাড়িয়েছি। তাই খেজুর বাদাম বরফি উচ্চ ফাইবারযুক্ত হবার কারণে ডায়েবেটিস কন্ট্রোল থাকবে এবং সুগার লেভেল কমাবে।
- ৩য় শর্ত হলো: : লো ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেতে হবে। প্রতিটি খেজুর বরফিতে মাত্র ৪৫-৫০ গ্রাম ক্যালোরি থাকে। আমাদের খেজুর মিস্টিতে ১৭ গ্রাম খেজুরের পেস্ট ব্যবহার করা হয় (১টি বড় সাইজের খেজুরের ওজন ২৪ গ্রাম সেখানে আমাদের ১ টি খেজুর বরফিতে মাত্র ১৭ গ্রা্ম খেজুর রয়েছে। ) । সুতরাং আমাদের বরফি একটি লো ক্যালোরি স্নাক্স। ১ পিচ খেলে পর্যাপ্ত ক্যালরি/এনার্জি/শক্তি পাবেন।
- ৪র্থ শর্ত হলো: : লো-সোডিয়াম থাকতে হবে। আমাদের বরফিটি লো-সোডিয়াম যুক্ত স্নাক্স। ১০০ গ্রাম খেজুরে মাত্র ১ মি: গ্রা: সোডিয়াম রয়েছে। সুতরাং, আমাদের খেজুর বরফি খেলে ডায়েবেটিক বাড়বে না এবং রক্তের সুগার লেভেল কমাবে।
- ৫ম শর্ত হলো: : খাবারটিকে হাই এনটি অক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার হতে হবে। আমাদের খেজুর বরফিতে ”ফ্লেবুনয়েট”, ”ক্যারিটিন”, “ফনেলিক এসিড” এর মতো উচ্চ এনটি অক্সিডেন্ট রয়েছে। সুতরাং এটি ডায়েবেটিস রোগিদের জন্য খুবই ভালো। আরেকটি শর্ত হলো: উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি থাকতে হবে। তাই খেজুর বরফি গ্রহনের পাশাপাশি সবজি খাবেন নিয়মিত।
- ডায়েবেটিক নিয়ন্ত্রণে রাখা বা ডায়েবেটিক পেশেন্টদের খাবার হতে হলে ৬ষ্ঠ শর্ত: লো স্যাটুরেটেট ফ্যাট, খেজুর বরফিতে স্যাসুরেটেড ফ্যাট থাকে না। ফলে, আমাদের খেজুর বরফি খেলে খারাপ কোলেস্ট্রেরল বাড়বে না বরং ফলে ভালো কোলেষ্ট্রেরল বাড়ানোর জন্য আমরা “ পলি ও মনো আন স্যাটুরেটেড ফ্যাট যুক্ত বাদাম যোগ করেছি। ফলে, এইচডিএল বা ভালো কোলেস্ট্রেরল বাড়বে।
- ৫ বছরের বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ, বিবা’হিত-অবিবা’হিত সবার জন্য উপযোগি একটি মহাখাবার এটি।
- সকাল এক পিচ খেজুর বার আপনাকে ১ বেলা এনার্জিতে ভরপুর রাখবে এবং সন্ধ্যা/রাতে ১ টি খেজুর স্নাক্সবার সারাদিনের ক্লান্তি দুর করে এনার্জি বুস্ট করবে চোখের পলকে।
- এটি এমনই পুস্টিকর এবং হেলদি ও সুস্বাদু খাবার যেটি আপনার ইন্সট্যান্ট এনার্জি বৃদ্ধি করবে। ১-২ পিচ খেজুর-ড্রাইফুড ও বাদাম মিক্স বরফি আপনার ক্ষুদা মেটাবে দীর্ঘক্ষন এবং শারিরিক ও মানসিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করবো।
- অফিসে,বাড়িতে, গাড়িতে, পার্টিতে সাথে রাখুন এই পুস্টিকর ও স্বাদের খনি “খেজুর স্নাক্সবারটি”
- বাচ্চাদের টিফিনে বাটিতে ২-৩ টি দিন প্রতিদিন
- অফিসে, ব্যবসা বানিজ্যের সময় কিংবা বাহিরে থেকে বাসায় ফিরে ক্লান্তিভাব আসলে ১ পিচ খেজৃর বরফি খেয়ে নিন, কিছুক্ষনের ভেতর মুড ফিরে আসবে।
- অনেকে শরিরে দুর্বলতার জন্য রোযা রাখতে পারেন না খেজুর বার রেগুলার খেলে শরিরের দুর্বলতা কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ।
- 🚴♂️বাচ্চাদের নামি-দামি ব্রান্ডের চকলেট বা স্নাক্স না দিয়ে ১০০% ন্যাচারাল কেমিক্যাল, আর্টিফিশিয়াল কালার ও আর্টিফিশয়াল ফ্লেবার মুক্ত অর্গানিক খেজুর বার দিন বাচ্চাদের সমস্ত ঘাটতি পুরন করে বাচ্চাদের করবে প্রফুল্ল ও প্রানবন্ত এবং বাচ্চাদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট ও পড়াশুনায় মন বসবে জাদুর মতো। খাবার রুচি বৃদ্ধি করবে বহুগুন।
- 🧑🍼মা বোনদের বিশেষ করে যারা সংসার ও বাচ্চা সামলায় সারাদিন তাদের পুস্টি ও ভিটামিনের অনেক ঘাটতি দেখা দেয় তাদের জন্য এটি আদর্শ একটি খাবার যেটি খাবার রুচি বৃদ্ধি করবে, সংসারের কাজ কর্মে মন বসবে এবং রুগ্ন শরিরকে করে তুলবে আর্কষনীয় ও মনকে করবে উৎফুল্ল।
- 🧔বৃদ্ধ মা বাবাদের অনেক ধরনের পুস্টি ও ভিটামিনের অভাব দেখা যায় তাদের জন্য মেডিসিনাল খাবার৷ হাড়ের ক্ষয় রোধ, চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি এবং শরিরকে রাখবে ফিট।
- 👩❤️👨 রেগুলার খাবার ফলে, সাংসারিক ভাই বোনদের ন্যাচারালি বি’শেষ —- শ’ ক্তি বৃদ্ধি করে ইচ্ছা আখাং’কা বৃদ্ধি করে সং’সারে আনবে অনাবিল আনন্দ।